আপডেট
ম্যানেজার

হযরত মৌলভী মুহাম্মদ জুবেদ আলী দাঃ বাঃ ( সভাপতি, মাজলিসে আমেলা )

  • যোগদান: মার্চ ০৩, ২০১৮
  • জন্ম তারিখ: মার্চ ০৩, ১৯৯০
  • রক্তের গ্রুপ: A+
  • যোগ্যতা: Qualification
  • ফোন নম্বর: ০১৭৬৫-৮৬২৯৭৮
  • ইমেইল: manager@institute.com
  • ঠিকানা: Sadar Road, Bhola - 8300
  • সভাপতির বাণী

    আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ। আউযু বিল্লাহি মিনাশ্শাইত্বনির রজীম, বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম। সর্বপ্রথম কৃতঞ্জতা জানাই মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে যিনি আমাকে দ্বীনি তা'লীম ও তারবিয়াতের মানোন্নয়ন ও সমাজের সর্বত্র প্রয়োজনীয় দ্বীনি জ্ঞান পৌছানোর মাধ্যমে সমাজ হতে নিরক্ষরতা ও মূর্খতা দুরীকরণের খিদমত আঞ্জাম দানের সুযোগ প্রদান করেছেন।শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। শিক্ষা জাতির উন্নতির সোপান। শিক্ষা জাতিকে মূর্খতার অন্ধকার থেকে আলোর দিকে পথ নির্দেশ করে। শিক্ষা মানুষকে সুন্দর, পরিমার্জিত ও আদর্শ মানুষরূপে গড়ে তুলতে সাহায্য করে। তবে মানব রচিত পাশ্চাত্য শিক্ষাব্যবস্থা কখনো মানব জীবনের সামগ্রিক কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না। একমাত্র আল্লাহ প্রদত্ত কুরআন ও নবী করীম (সা.)-এর সুন্নাহ ভিত্তিক ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থাই দুনিয়া ও আখেরাতের প্রকৃত সফলতা ও কামিয়াবী বয়ে আনতে পারে। এ জন্য আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা‘আলা প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর ওপর ইসলামী শিক্ষা অর্জন করা ফরজ করে দিয়েছেন। এছাড়াও ইসলামী শিক্ষা হচ্ছে শাশ্বত শিক্ষা। এ শিক্ষাই মানুষকে নৈতিকতার উচ্চাসনে সমাসীন করতে পারে। আর কওমী মাদরাসা হচ্ছে এই ইসলামী শিক্ষার প্রাণকেন্দ্র ও সত্যিকারের ধারক-বাহক। এজন্য কওমী মাদরাসা হতে শিক্ষাপ্রাপ্তরা সমগ্র দুনিয়াতে ইসলাম ও মানবতার খিদমতে নিয়োজিত। দেশ ও জাতির স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব এবং ইসলামী মূল্যবোধের হেফাজতের লক্ষ্যে তারা খোদায়ী মদদে বুকটান করে এগিয়ে আসেন। তবে হ্যাঁ জাগতিক জীবন পরিচালনার জন্য সাধারণ জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তাও উল্লেখযোগ্য।এজন্যে কুরআন-হাদিসের সঠিক জ্ঞানের পাশাপাশি সাধারণ জ্ঞান অর্জন করে ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক জীবনের সর্বক্ষেত্রে সে মোতাবেক জীবন পরিচালনা করা একান্ত কর্তব্য। আনাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
    «من خرج في طلب العلم فهو في سبيل الله حتى يرجع»
    ‘‘যে ব্যক্তি জ্ঞান অন্বেষণ করার উদ্দেশ্যে ঘর থেকে বের হয়, সে আল্লাহর পথেই চলতে থাকে, যতক্ষণ না ফিরে আসে।’’[তিরমিযী, জামিউত্-তিরমিযী, প্রাগুক্ত, পৃ. ১৬। হাদীসটিকে কেউ হাসান বলেছেন, আবার কেউ দুর্বল বলেছেন। আবুদ্দারদা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, ‘‘কিয়ামতের দিন মর্যাদার দিক দিয়ে সবচেয়ে নিকৃষ্ট ব্যক্তি বলে সাব্যস্ত হবে সেই আলিম, যার ইলমের দ্বারা কোনো কল্যাণ সাধিত হয় না।’’

    এছাড়াও জ্ঞানীদের সুউচ্চ মর্যাদা বর্ণনা করতে গিয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
    «وَإِنَّ العَالِمَ لَيَسْتَغْفِرُ لَهُ مَنْ فِي السَّمَوَاتِ وَمَنْ فِي الأَرْضِ حَتَّى الحِيتَانُ فِي المَاءِ، وَفَضْلُ العَالِمِ عَلَى العَابِدِ، كَفَضْلِ القَمَرِ عَلَى سَائِرِ الكَوَاكِبِ، إِنَّ العُلَمَاءَ وَرَثَةُ الأَنْبِيَاءِ»
    ‘‘জ্ঞানী ব্যক্তির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে আকাশ ও পৃথিবীর অধিবাসীরা, এমনকি পানির নিচের মাছ। অজ্ঞ ইবাদত গুজারের তুলনায় জ্ঞানী ব্যক্তি ঠিক সেরকম মর্যাদাবান, যেমন পূর্ণিমার রাতের চাঁদ তারকারাজির উপর দীপ্তিমান। আর জ্ঞানীগণ নবীদের উত্তরাধিকারী।’’[সুনান আত্-তিরমিযী, হাদীস নং ২৬৮২]

    একটু পিছনের দিকের আলোচনা করি এই উপমহাদেশের কওমী মাদরাসা শিক্ষার ইতিহাস ও ঐতিহ্য খুবই উজ্জ্বল। কওমী মাদরাসা শিক্ষার মূল উৎস হচ্ছে মহান রাব্বুল আলামিন। আল্লাহ তা’য়ালার পক্ষ থেকে প্রথম ওহী হলো ‘ইকরা’ তুমি পড়। এটি হেরা গুহায় রাসূল (সা.) উপর প্রথম নাজিল হয়। ইতিহাসের প্রথম মাদরাসা মক্কা নগরীর আরকাম ইবনে আবিল আরকাম (রা.)-এর বাড়ি দারে আরকামে প্রতিষ্ঠিত হয়।রাসূল (সা.)-এর যুগে আরবের ভৌগোলিক পরিধি মাত্র কয়েকশ’ বর্গকিলোমিটারের মধ্যে সীমিত ছিল। এখানকার সভ্যতা, সংস্কৃতি, আচার-আচরণও ছিল সীমিত। যখনই কোন সমস্যা দেখা দিত সাহাবায়ে কিরাম তাৎক্ষণিক ছুটে আসতেন রাসূল (সা.)-এর দরবারে। মুহূর্তের মধ্যে সমাধা হয়ে যেত। যখন হযরত উমরের খেলাফতের জামানা আসলো ইসলামের ফতুহাত বা বিজয় হতে থাকলো বিপুলভাবে। ইসলামী রাষ্ট্রের ভৌগোলিক সীমানা পরিধির বিস্তার ঘটলো। মুসলমানগণ নিত্য নতুন ভূমির অধিপতি হতে লাগলো। নতুন নতুন অঞ্চলে নতুন নতুন সভ্যতার সাথে পরিচিত হতে থাকলো। ঠিক তখনই প্রয়োজন দেখা দিল ইসলামী শিক্ষা-সভ্যতার। তাই হযরত ওমরের যুগে ইসলামী শিক্ষার বিস্তার ঘটেছিল। ফলে ইরাকে অনেক ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছিল। এখানে হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) শিক্ষক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। প্রতিনিয়তই ছাত্রসংখ্যা বেড়ে যেতে শুরু করল। ছাত্রসংখ্যা বেশি হওয়াতে হযরত আলী (রা.) শিক্ষক হিসেবে এখনে আগমন করেন। ইরাকের প্রায় বারো হাজার তাবেয়ী মুহাদ্দিসীন হযরত আলী (রা.)-এর নিকট থেকে শিক্ষালাভ করেন। ইরাকে তখন হাজার হাজার মুহাদ্দিস, মুফাসসিরের আবির্ভাব ঘটে। ইরাকের কুফা নগরীতেই ইমামে আযম আবু হানিফা (রহ.) শিক্ষা গ্রহণ করেন। এ ধারার বিস্তার ঘটতে থাকে খেলাফতে রাশেদার যুগ পর্যন্ত। খেলাফতে রাশেদার যুগের পর ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থায় বিচ্যুতি ঘটে। ফলে ধর্মীয় শিক্ষার পরিধি সীমিত হয়ে যায়। তখন মাদরাসাগুলো ব্যক্তিকেন্দ্রিক, খানকাকেন্দ্রিক হতে থাকে। প্রায় চার শতাব্দী পর্যন্ত এ অবস্থা অব্যাহত থাকে। ৪০১ হিজরি থেকে ধর্মীয় শিক্ষার রূপ পরিবর্তন ঘটে। জনসাধারণের সহযোগিতায় প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করে।

    আমাদের এই উপমহাদেশে ১৮৬৬ সালে হুজ্জাতুল ইসলাম মাওলানা কাসেম নানুতুবী (রহ.) দেওবন্দের দেওয়ান মহল্লায় স্বীয় শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে আসেন। বাড়ি সংলগ্ন সাত্তা মসজিদের ইমাম হযরত মাওলানা হাজী আবিদ হোসাইন সাহেবের সাথে মাদরাসা শিক্ষা নিয়ে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা হওয়ার পর সেখানেই একটি মাদরাসা প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে অভিমত ব্যক্ত করেন। সিদ্ধান্ত মোতাবেক মিরাট থেকে মোল্লা মাহমুদ সাহেবকে ডেকে এনে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দান করে দেওবন্দে পাঠিয়ে দেন। অবশেষে ১৮৬৬ সালের ৩০ মে বুধবার সাত্তা মসজিদের বারান্দায় ডালিম গাছের নিচে ঐতিহাসিক দীনি দরসেগাহ দারুল উলুমের উদ্বোধন হয়। মোল্লা মাহমুদ সর্বপ্রথম ছবক দান করেন সর্বপ্রথম ছাত্র মাহমুদকে। যিনি পরবর্তীতে শায়খুল হিন্দ হযরত মাওলানা মাহমুদ হাসান দেওবন্দী নামে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেন। কি চমৎকার কাকতালীয় ব্যাপার, ছাত্রও মাহমুদ, উস্তাদের নামও মোল্লা মাহমুদ। আরবী মাহমুদ শব্দের অর্থ প্রশংসিত। আল্লাহপাক মানুষের মধ্যে এ প্রতিষ্ঠানের প্রশংসা বদ্ধমূল করে দিয়েছেন। তখন এই মাদরাসাটি দেওবন্দ আরবী মাদরাসা নামে পরিচিত ছিল। ১২৯৬ হিজরিতে সদরুল মুদাররিসীন হযরত মাওলানা ইয়াকুব নানুতুবী (রহ.)-এর প্রস্তাবে মাদরাসার নামকরণ করা হয় “দারুল উলুম দেওবন্দ”।কওমী মাদরাসা “সিরাতে মুস্তাকীম” তথা সঠিক সরল পথের সংরক্ষক ও অতন্দ্র প্রহরী। যা রাসূল (সা.) থেকে সাহাবায়ে কেরাম, সাহাবায়ে কেরাম থেকে তাবে‘ঈন, তাবে‘ঈন থেকে তাবে তাবে‘ঈন ও আইম্মায়ে মুজতাহিদীন পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে পৌঁছেছে। অতঃপর আইম্মায়ে মুজতাহিদীন থেকে প্রত্যক যুগেই এ আমানত উম্মতের নির্বাচিত মনীষীগণের মাধ্যমে পৌঁছেছে। নিঃসন্দেহে তা সামষ্টিকভাবে অক্ষত। এইভাবে দ্বীনের স্থায়ী সংরক্ষণ হয়ে আসছে।কওমী ওলামায়ে কেরামের কর্ম তৎপরতার কেবলমাত্র শিক্ষা-সংস্কৃতির মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকেনি বরং উপমহাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মুসলিম উম্মাহর মাঝে ব্যাপক জাগরণ সৃষ্টিতে অবদান রেখেছে। এদেশে রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, সংস্কৃতিক সুস্থ চিন্তাধারার বিকাশ, দ্বীনের প্রচার-প্রসার এবং ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞানের ময়দানে যুগান্তকারী বিপ্লব সাধিত হয় কওমী মাদরাসার সূর্য সন্তানদের মাধ্যমে।

    আলহামদুলিল্লাহ, মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবাণীতে আমার ভাতিজা মোঃ লুৎফুর রহমান একটি মাদরাসা গঠনের উদ্যোগ নিলে আমি আমার সর্বান্তকরনে ও সার্বিক সহযোগীতা দিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছি দ্বীনি তা'লীম ও তারবিয়াতের মানোন্নয়ন ও সমাজের সর্বত্র প্রয়োজনীয় দ্বীনি জ্ঞান পৌছানোর মাধ্যমে সমাজ হতে নিরক্ষরতা ও মূর্খতা দুরীকরণের খিদমত আঞ্জাম দানের ।আমরা “জামিয়াতু লুৎফুর রহমান আল ইসলামিয়া মাদরাসা” এর নামে নিজস্ব একটি ওয়েব সাইট তৈরী করতে সক্ষম হয়েছি। সেই কারণে মহান রবের নিকট শুকরিয়া আদায় করছি ও সকলের নিকট দোয়া প্রার্থনা করছি। বাংলাদেশের ময়মনসিংহ বিভাগের ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইল উপজেলায় অবস্থিত ইসলামি দ্বীনি প্রতিষ্ঠান- “জামিয়াতু লুৎফুর রহমান আল ইসলামিয়া মাদরাসা”। ২০২২ খ্রিস্টাব্দে ময়মনসিংহ বাসীর কল্যাণের জন্য ইসলামি জ্ঞান চর্চা ও আধুনিক শিক্ষায় সু-শিক্ষিত করার লক্ষ্যে এই মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং মাদরাসাটি মনমুগ্ধকর সুন্দর পরিবেশে গড়ে উঠেছে। উক্ত প্রতিষ্ঠানটি তার প্রতিষ্ঠালগ্ন হতে দেশ-জাতী ও মানবতার কল্যাণে কাজ করছে, বিশেষ করে বর্তমানে আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থায় “জামিয়াতু লুৎফুর রহমান আল ইসলামিয়া মাদরাসা” যুগের চাহিদা অনুযায়ী মানুষের কল্যাণে যুগোপযোগী ধর্মীয় জ্ঞান, অ্যারাবিক ও জেনারেল শিক্ষা বিস্তারে বিশেষ অবদান রেখে আসছে। ডিজিটাল বাংলাদেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযিুক্তির ব্যাপক উন্নতির ধারাবাহিকতায় মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থার আরো উন্নতি করার লক্ষ্যে অত্র মাদ্রাসার নামে একটি আধুনিক ওয়েবসাইট তৈরী করা হয়েছে। আমরা যেন এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অত্র মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রী সহ সকল কার্যক্রম সুন্দর ও সু-সৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করতে পারি আল্লাহ তায়ালা সেই তৌফিক দান করেন। পরিশেষে “জামিয়াতু লুৎফুর রহমান আল ইসলামিয়া মাদরাসা” দ্বীনি প্রতিষ্ঠানটি সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য সকলের নিকট দোয়া কামনা করছি।

    আসুন বৈধপন্থায় নিজ উপার্জন থেকে উক্ত সদকায়ে জারিয়াহ্ কাজে আপনি ও আপনারা সহযোগীতা করুন। আল্লাহ সুবহানু ত’য়ালা সকলকেই এর মর্ম বুঝার তৌফিক নসিব করুন। হে আল্লাহ ! ত্যাগ আর ঈমানী শক্তির বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী সাহাবীগণকে আল্লাহ তা’য়ালা মুসলিম উম্মাহর পক্ষ থেকে উত্তম প্রতিদান দিন। সাহাবায়ে কেরামের মত আমাদেরকেও তাওহীদী তামান্না তীজদীপ্ত ঈমান অর্জন করার তাওফিক আতা ফরমাও আমীন। ছুম্মা আমিন।

    “সুবহানাল্লহি ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লহিল আযীম” সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা আশহাদুআল্লা-ইলাহা ইল্লা আনতা আসতাগফিরুকা ওয়াতুবু ইলাইক”।
    والسلام
    আপনাদের দ্বীনি খাদেম,
    মৌলভী মুহাম্মদ জুবেদ আলী
    সভাপতি
    জামিয়াতু লুৎফুর রহমান আল ইসলামিয়া মাদরাসা ও
    ভাটি সাভার দক্ষিণ পাড়া বাইতুর রহমান জামে মসজিদ এবং
    প্রধান শিক্ষক (অবঃ), ১৪৩ নং ভাটি সাভার দক্ষিণ পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
    সাবেক ইউপি সদস্য, ৩নং নান্দাইল ইউনিয়ন পরিষদ।
    সাবেক সভাপতি, কার্যকরি কমিটি, পাঁচানী উচ্চ বিদ্যালয়।
    ভাটি সাভার, নান্দাইল, ময়মনসিংহ।

    হোয়াটসাঅ্যাপ চ্যাট
    মেসেঞ্জার চ্যাট
    লোডিং হচ্ছে...